রূপকল্প:
জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার।
অভিলক্ষ্য:
তথ্য প্রযুক্তি খাতের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে অবকাঠামো উন্নয়ন, দক্ষ মানব সম্পদ গঠন, শোভন কাজ সৃজন এবং ই-সার্ভিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
কৌশলগত উদ্দেশ্য:
১) দেশের সর্বনিম্ন স্তর পর্যন্ত উচ্চ গতির ইলেক্ট্রনিক্স সংযোগ ব্যবস্থা সৃষ্টি করা।
২) সারা দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে যথাযথ অবকাঠামো সৃষ্টি করা।
৩) সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকান্ডের সমন্বয়সাধন।
৪) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো হতে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের উদ্দেশ্য
কার্যকর রক্ষণাবেক্ষন।
৫) সরকারি পর্যায়ে দক্ষ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রোফেশনাল সৃষ্টির লক্ষ্যে আইসিটি সার্ভিস সৃষ্টি।
৬) দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির জন্য প্রশিক্ষিত জনবলের সক্ষমতা বৃদ্ধি।
৭) সরকার ও জনগনের সকল স্তরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি জ্ঞান সম্প্রসারণ।
৮) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট আইন, নীতিমালা, গাইডলাইন ও প্রমিতকরণ প্রস্তুতকরণ।
৯) আইসিটি সেবা ও পণ্যের ব্যবহারিক ক্ষেত্রে ইন্টার-অপারেবিলিটি সৃষ্টি ও রক্ষণাবেক্ষন।
১০)গবেষণা, নিত্য-নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং প্রয়োগে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান।
কার্যাবলী:
১) সরকারের সকল পর্যায়ে আইসিটি’র ব্যবহার ও প্রয়োগ নিশ্চিতকরণ ও সমন্বয় সাধন।
২) মাঠ পর্যায় পর্যন্ত সকল দপ্তরে আইসিটি’র উপযুক্ত অবকাঠামো সৃষ্টিতে সহায়তা প্রদান, রক্ষণাবেক্ষণ এবং সাপোর্ট প্রদান।
৩) সকল পর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তির কারিগরী ও বিশেষায়িত জ্ঞান হস্তান্তর।
৪) সরকারি প্রতিষ্ঠান ও জনবলের সমতা উন্নয়নে নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
৫) তথ্য প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট জনবলের সমতা উন্নয়নে নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
৬) তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত জনগণকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে উদ্যোগ গ্রহণ এবং এতদ্বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ, বিতরণ ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা।
৭) যন্ত্রপাতি ইত্যাদির চাহিদা, মান ও ইন্টারঅপারেটিবিলিটি নিশ্চিতকরণ।
৮) সকল পর্যায়ে আধুনিক প্রযুক্তি আত্মীকরণে গবেষণা, উন্নয়ন ও সহায়তা প্রদান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস